নেটওয়ার্ক টপোলজি
নেটওয়ার্ক টপোলজি
কম্পিউটার নেটওয়ার্কে অনেক কম্পিউটারকে একসঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়। একটি কম্পিউটারের সঙ্গে আরেকটি কম্পিউটার জুড়ে দেওয়ার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। আর এ পদ্ধতিগুলোকেই বলা হয় নেটওয়ার্ক টপোলজি। নিচে কয়েক ধরনের টপোলজি সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখা হলো। ♦ বাস টপোলজি : এই টপোলজিতে একটি মূল ব্যাকবোন বা মূল লাইনের সঙ্গে সব কম্পিউটার জুড়ে দেওয়া হয়। বাস টপোলজিতে কোনো একটি কম্পিউটার যদি অন্য সব কম্পিউটারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চায়, তবে সব কম্পিউটারের কাছেই সেই তথ্য পৌঁছে যায়। ♦রিং টপোলজি : রিং টপোলজি হচ্ছে গোলাকার বৃত্তের মতো। এই টপোলজিতে প্রতিটি কম্পিউটার অন্য দুটি কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত থাকে। এই টপোলজিতে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য যায় একটা নির্দিষ্ট দিকে। রিং টপোলজিতে সব সময়ই কম্পিউটারগুলোর মধ্যে বৃত্তাকার যোগাযোগ থাকে। ♦ ট্রি টপোলজি : ট্রি টপোলজি গাছের মতো। গাছে যেমন কাণ্ড থেকে ডাল, একটি ডাল থেকে আরেকটি ডাল এবং তা থেকে আরেকটি ডাল বের হয়, ট্রি টপোলজিও সে রকম। ট্রি টপোলজিতে অনেক স্টার টপোলজি একত্র করা হয়। ♦ মেশ টপোলজি : এই টপোলজিতে সরাসরি একাধিক কম্পিউটার একাধিক পথে যুক্ত থাকে। এই টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো অন্য কম্পিউটার থেকে তথ্য নেওয়ার পাশাপাশি ওই নেটওয়ার্কের অন্য কম্পিউটারের মধ্যে বিতরণও করতে পারে। ♦ স্টার টপোলজি : কোনো নেটওয়ার্কের সব কম্পিউটার যদি একটি কেন্দ্রীয় হাবের সঙ্গে যুক্ত থাকে, তাকেই বলে স্টার টপোলজি। এটি একটি সহজ টপোলজি। এতে একটি কম্পিউটার নষ্ট হলে বাকি নেটওয়ার্ক সচল থাকে কিন্তু কোনোভাবে কেন্দ্রীয় হাব নষ্ট হলে পুরো নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়বে
কম্পিউটার জুড়ে দেওয়ার এই ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিকে বলা হয় কম্পিউটার নেটওয়ার্ক পদ্ধতি ।এখন কয়েক ধরনের টপোলজি নিয়ে আলোচনা করা যাকঃ
বাস টপোলজিঃ
কাউকে যদি বলা হয় অনেকগুলো কম্পিউটার সহজভাবে জুড়ে দিতে, তাহলে সে যেভাবে জুড়ে দিবে সেটাই হচ্ছে বাস টপোলজি ।এই বাস টপোলজিতে একটা মূল ব্যাকবোন বা মূল লাইনের সাথে সবগুলো কম্পিউটারকে জুড়ে দেওয়া হয়।বাস টপোলজিতে কোন একটা কম্পিউটার যদি অন্য কোনো কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে চায়,তাহলে সব কম্পিউটারের কাছেই সেই তথ্যগুলো পৌঁছে যায় । শুধু সত্যি সত্যি যার সাথে যোগাযোগ করার কথা সেই কম্পিউটার তথ্যটা গ্রহন করে।অন্য সব কম্পিটার তথ্যগুলো উপেক্ষা করে।

কাউকে যদি বলা হয় অনেকগুলো কম্পিউটার সহজভাবে জুড়ে দিতে, তাহলে সে যেভাবে জুড়ে দিবে সেটাই হচ্ছে বাস টপোলজি ।এই বাস টপোলজিতে একটা মূল ব্যাকবোন বা মূল লাইনের সাথে সবগুলো কম্পিউটারকে জুড়ে দেওয়া হয়।বাস টপোলজিতে কোন একটা কম্পিউটার যদি অন্য কোনো কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে চায়,তাহলে সব কম্পিউটারের কাছেই সেই তথ্যগুলো পৌঁছে যায় । শুধু সত্যি সত্যি যার সাথে যোগাযোগ করার কথা সেই কম্পিউটার তথ্যটা গ্রহন করে।অন্য সব কম্পিটার তথ্যগুলো উপেক্ষা করে।

রিং টপোলজিঃ
নাম শুনেই আমরা বুঝতে পারছি ,রিং টপোলজি হবে গোলাকার বৃত্তের মতো।রিং টপোলজিতে প্রত্যেকটা কম্পিউটার অন্য দুইটা কম্পিউটারের সাথে যুক্ত । এই টপোলজিতে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য যায় একটা নির্দিষ্ট দিকে।রিং টপোলজিতে সত্যি সত্যি কম্পিউটারগুলোকে বৃত্তাকারে থাকার দরকার নেই;সেগুলো এলোমেলোভাবে থাকতে পারে। কিন্ত সম সময়েই কম্পিউটারগুলোড় মাঝে বৃত্তাকার সংযোগ থাকে ,তাহলেই সেটা রিং টপোলজি।
স্টার টপোলজিঃ[/b]
কোনো নেটওয়ার্কের সবগুলো কম্পিউটার যদি একটা কেন্দ্রীয় হাবের সাথে যুক্ত থাকে তাহলে সেটাকে বলে স্টার টপোলজি । এটা তুলনামূলকভাবে একটা সহজ টপোলজি এবং অনুমান করা যায়, কেউ যদি খুব তাড়াতাড়ি সহজে একটা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরী করতে চায়, তাহলে সে সম্ভবত স্টার টপোলজি ব্যাবহার করবে ।এই টপোলজিতে একটা কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে বাকি নেটওয়ার্ক সচল থাকে । কিন্তু কোনোভাবে যদি কেন্দ্রীয় হাব নষ্ট হয়ে যায় তাহলে পুরো নেটওয়ার্কটাই অচল হয়ে পড়বে । স্টার টপোলজিতে কম্পিউটার গুলো কে স্টারের মতোই সাজাতে হবে তা কিন্তু সত্যি নয়।

ট্রি টপোলজিঃ
ট্রি মানে হচ্ছে গাছ । কাজেই এই টপোলজিটাকে গাছের মতো দেখানোর কথা। ছবিটা একটু ভালো করে দেখলেই আমরা বুঝতে পারব আসলে এটা গাছের মতো । গাছে যে রকম কান্ড থেকে ডাল,একটা ডাল থেকে অন্য ডাল এবং দেখান থেকে আরো ডাল বের হয় ,এখানেও তাই হচ্ছে । ভালো করে লক্ষ করলে আমরা এই টপোলজিতে আমরা একটা মজার বিষয় লক্ষ করব;সেটা হচ্ছে এখানে কিন্তু অনেকগুলো স্টার টপোলজিকে একত্র করা হয়েছে।

মেশ টপোলজি
এই টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো একটা আরেকটার সাথে যুক্ত থাকে এবং একাধিক পথে যুক্ত হতে পারে । এখানে কম্পিউটারগুলো শিধু যে অন্য কম্পিউটার থেকে তথ্য নেয় তা নয় বরং সেটা সে নেটওয়ার্কের অন্ত কম্পিউটারের মাঝে বিতরণও করতে পারে।

নাম শুনেই আমরা বুঝতে পারছি ,রিং টপোলজি হবে গোলাকার বৃত্তের মতো।রিং টপোলজিতে প্রত্যেকটা কম্পিউটার অন্য দুইটা কম্পিউটারের সাথে যুক্ত । এই টপোলজিতে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য যায় একটা নির্দিষ্ট দিকে।রিং টপোলজিতে সত্যি সত্যি কম্পিউটারগুলোকে বৃত্তাকারে থাকার দরকার নেই;সেগুলো এলোমেলোভাবে থাকতে পারে। কিন্ত সম সময়েই কম্পিউটারগুলোড় মাঝে বৃত্তাকার সংযোগ থাকে ,তাহলেই সেটা রিং টপোলজি।

কোনো নেটওয়ার্কের সবগুলো কম্পিউটার যদি একটা কেন্দ্রীয় হাবের সাথে যুক্ত থাকে তাহলে সেটাকে বলে স্টার টপোলজি । এটা তুলনামূলকভাবে একটা সহজ টপোলজি এবং অনুমান করা যায়, কেউ যদি খুব তাড়াতাড়ি সহজে একটা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরী করতে চায়, তাহলে সে সম্ভবত স্টার টপোলজি ব্যাবহার করবে ।এই টপোলজিতে একটা কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে বাকি নেটওয়ার্ক সচল থাকে । কিন্তু কোনোভাবে যদি কেন্দ্রীয় হাব নষ্ট হয়ে যায় তাহলে পুরো নেটওয়ার্কটাই অচল হয়ে পড়বে । স্টার টপোলজিতে কম্পিউটার গুলো কে স্টারের মতোই সাজাতে হবে তা কিন্তু সত্যি নয়।

ট্রি টপোলজিঃ
ট্রি মানে হচ্ছে গাছ । কাজেই এই টপোলজিটাকে গাছের মতো দেখানোর কথা। ছবিটা একটু ভালো করে দেখলেই আমরা বুঝতে পারব আসলে এটা গাছের মতো । গাছে যে রকম কান্ড থেকে ডাল,একটা ডাল থেকে অন্য ডাল এবং দেখান থেকে আরো ডাল বের হয় ,এখানেও তাই হচ্ছে । ভালো করে লক্ষ করলে আমরা এই টপোলজিতে আমরা একটা মজার বিষয় লক্ষ করব;সেটা হচ্ছে এখানে কিন্তু অনেকগুলো স্টার টপোলজিকে একত্র করা হয়েছে।

মেশ টপোলজি
এই টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো একটা আরেকটার সাথে যুক্ত থাকে এবং একাধিক পথে যুক্ত হতে পারে । এখানে কম্পিউটারগুলো শিধু যে অন্য কম্পিউটার থেকে তথ্য নেয় তা নয় বরং সেটা সে নেটওয়ার্কের অন্ত কম্পিউটারের মাঝে বিতরণও করতে পারে।

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন